সে কথা ভেবেই বিজ্ঞানীরা এতে পৃথিবীর প্রকৃতির ১১৬ টি ছবি, বাচ্চা একটি মেয়ের কণ্ঠে hello from the children of earth নামক স্বাগত বানী , বাংলায় নমস্কার বিশ্বের শান্তি হোক, বাচ্চার কান্না, আরবী বাংলা ইংরেজী হিন্দী সহ ৫৫ টি ভাষাতে স্বাগত বানী, মোজার্টের সুর, আজারবাইজান এর ব্যাগিপাইপ , ভারতের সুরশ্রীর গান, উইলি জনসনের ডার্ক ওয়াজ দ্যা ব্লাইন্ড , পেরুর ঐতিহ্যবাহী বিয়ের গান , বুলগেরিয়ার ইজিয়েন জে ডেলিওর মত মন বিরহী করা বিরহের সুর সহ পৃথিবী সম্বন্ধে জানার হাইড্রোজেন প্যাটার্ন আকা গোল্ডেন সিডি যেটা মানুষের মত কোন সম বা অতি বুদ্ধিমত্তার কারো হাতে পড়ে তবে তারা বুঝতে পারবে বেশ ভালোভাবেই যে আমরা ছিলাম ।
ভয়েজারে পাঠানো সেই গোল্ডেন ডিস্ক , যদি কখনো আমাদের ভিনগ্রহী কোন পূর্বপুরুষ অথবা আমাদের মত কোন বুদ্ধিমান এলিয়েনের হাতে পড়ে তবে তারা আমাদের সম্বন্ধে ধারনা পাবে ।

তবে এই সিডিতে আমাদের অর্জনের বা কীর্তিমানদের কীর্তির বিন্দু মাত্র কিছুই
বোঝানো সম্ভব নয় ,
(২২৩)
এটা অতি সামান্য , এতে পৃথিবীর সেরা সুরেলা গান গুলো ও নেই । তবে পৃথিবীবাসী ও তার প্রিয় পৃথিবী ধ্বংশ হয়ে গেলে এমন কি কোন গ্রহ বা জাতি থাকবে যারা একদিন পৃথিবীবাসীদের নিয়ে তাদের জাতির কাছে বা অনুজ বা উত্তরসূরীদের কাছে কি গল্প করবে , পৃথিবীবাসীর অমূল্য অর্জন আর কর্ম মূল্যায়ন করবে ? কেউ কি থাকবে এই অসীম ব্রক্ষ্মান্ডে , আমরা যে ছিলাম এই পৃথিবীর সন্তান হয়ে , কেউ কি জানবে , কেউ কি আছো , ???????
ব্ল্যাক ম্যাজিক – গুপ্ত বিদ্যা
কালো জাদু না বিজ্ঞান !
১) চোর ধরার চাউল পড়া – আচ্ছা আমরা অনেক সময় শুনে থাকি অমুক কে তাবিজ করা হয়েছে, অমুককে বান মারা হয়েছে। এগুলো বেশী শোনা যেতো আগের যুগের গ্রাম প্রধান জীবনে ।এগুলো ছিল অনেকটা আগের যুগে সাধারন একটা ঘটনা । কেউ হয়তো চুরি করলো, চলো অমুক ফকিরের কাছে, তিনি তদবির দিতে পারবেন বা পড়া চাউল দিতে পারবেন যা দিয়ে চোর ধরা সম্ভব হবে । আমি নিজের এই কয়েক বছর আগে এরকম একটা চুরির ঘটনাতে একটি সরকারী অফিসে এরকম একটা ঘটনার অভিজ্ঞতা পাই । কথা হল সেই অফিস এ তখন সিসি ক্যামেরার প্রচলন আসেনি।খুব কম অফিস এ সিসি ক্যামেরা দেখা যেতো । তো ঘটনা হল অফিস থেকে একজন এম এল এস এস এর সাইকেল চুরি হয়ে গেলো ।সাইকেল হারানো এম এল এস এস এর অভিযোগ আরেকজন এম এল এস এস এর দিকে। তখন পাঁচ সাতজন সন্দেহভাজন কে ডেকে নিয়ে চাল পড়া এনে খাওয়ানো হল। বলা হয়েছিলো এই চাল পড়া খাওয়ানো হলে যদি এর ভিতর কেও চোর থাকে তবে সে চাল গিলতে পারবেনা বা গলাতে বেঁধে যাবে, আর যে চুরি করেনি তার খেতে অসুবিধা হবেনা। তো দেখা গেলো সবাই বেশ একটা গম্ভীর আর নিঝুম ভাব নিয়ে চাল খেলো। তবে কারো গলাতে বাধলোনা। একজনের অবশ্য কিছুটা মুখটা নার্ভাস দেখাচ্ছিল ।তারপর যথারীতি চাল খাওয়ানো হল । অ্যাট লাস্ট কারো কোন সমস্যা হলনা বটে, তবে আমি কিছুটা মুল দোষীর আভাষ
(২২৪)
1 ping
[…] কালোজাদু-পৃষ্ঠা-২২৩+২২৪ […]